পশ্চিমবঙ্গ সরকার থেকে বাংলার মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলগুলিতে শিক্ষক নিয়োগের জন্য পরীক্ষা নিয়ে থাকে। 2025 সালে এইসব বিদ্যালয়গুলিতে সরকারি শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছে (WBSSC Exam 2025 Form Fill Up) জুন মাস থেকেই এই পরীক্ষার জন্য বিজ্ঞপ্তি শুরু হয়েছে এবং তার শেষ তারিখ 14 ই জুলাই হওয়ার কথা ছিল কিন্তু মাঝে দু – তিন দিন নিয়োগ সংক্রান্ত কার্যকলাপ বন্ধ থাকার জন্য ডব্লিউ বিএসএসসি কর্তৃপক্ষ থেকে এই পদে নিয়োগের আবেদনের শেষ তারিখ বাড়ানো হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
এটি 2016 সালের পরে দ্বিতীয় এসএমএসটি নিয়োগ এর বিজ্ঞপ্তি। এতে আনুমানিক শূন্য পদের সংখ্যা 35726। দুটি ভিন্ন পদের ক্ষেত্রে কি কি যোগ্যতায় আবেদন করতে পারবেন বয়স সীমা কত সবই বিজ্ঞপ্তিতে জারি করা হয়েছে বিস্তারিতভাবে।
পশ্চিমবঙ্গ স্কুল শিক্ষা কমিশনের পক্ষ থেকে আবেদনের তারিখ এবং খুঁটিনাটি বিষয় সমূহ (WBSSC Exam 2025 Form Fill Up)-
আবেদন শুধুমাত্র অনলাইনেই করা যাচ্ছে এবং তার জন্য যে সমস্ত তথ্যাবলী সে সম্বন্ধে বিস্তারিত জানতে হলে সংস্থার ওয়েবসাইটে গিয়ে খুঁটিনাটি বিষয়গুলি পড়ুন এবং কিভাবে আবেদন করতে হবে এবং পরীক্ষার্থী কিভাবে জমা দিতে হবে সেই সব বিষয়গুলিও ভালোভাবে পড়ে তারপর আবেদন করুন।
Read More:- No Cost EMI মানে সুদ ছাড়া EMI? ফাঁদে পা দিচ্ছেন না তো? আসল হিসেবটা জানুন!
সংস্থার কর্তৃপক্ষ থেকে আনুমানিক একটি সময় দেওয়া হয়েছিল যে, সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম দিকে এই পরীক্ষা নেওয়া হবে। আবেদনের শেষ তারিখ বাড়ানো হলেও পরীক্ষা যথা সময় হবে বলে কর্তৃপক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

পরীক্ষা সংক্রান্ত নিয়ম পদ্ধতি (WBSSC Exam 2025 Form Fill Up)-
অন্যান্য বারের মতো এবারও সংস্থার থেকে জানানো হয়েছে যে আগে যেভাবে নবম দশম এবং একাদশ দ্বাদশ দুটি পরীক্ষা আলাদা আলাদা দিনে নেওয়া হতো এবারেও সেই নিয়ম চালু থাকছে। তবে পরীক্ষা সংক্রান্ত পদ্ধতি নিয়ে এখনো স্পষ্টভাবে সংস্থার পক্ষ থেকে কিছু জানানো হয়নি। সুপ্রিম কোর্টের আদেশ অনুযায়ী পরীক্ষা পদ্ধতি স্থির করা হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংরক্ষণ-
2010 সালের আগে 66 টি বিভাগ ওবিসি তালিকাভুক্ত ছিল বলে খবর পাওয়া গিয়েছিল, এই সংরক্ষণ তালিকাভুক্ত প্রার্থীরা এই সংরক্ষণকে ব্যবহার করে আবেদন করতে পারবেন বলে জানা গিয়েছে। তবে যাদের নাম এই তালিকা থেকে বাদ পড়েছে তারা এই কোটায় আর আবেদন করতে পারবেন না তাদের জন্য আর্থিক দিক থেকে পিছিয়ে পড়া জাতিদের জন্য যে কোটা রাখা হয়েছে সেখান থেকে তারা আবেদন করতে পারবেন কিনা সেটিও সুপ্রিম কোর্টের উপর নির্ভর করছে। আশা করা যায় খুব শীঘ্রই সেই সম্বন্ধে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত স্কুল শিক্ষা পরিষদ নিতে পারবে।
Disclaimer: তথ্যগুলি সূত্র মারফত গ্রহণ করা হয়েছে। এগুলি জানানোর ক্ষেত্রে বা লেখার ক্ষেত্রে লেখকের নিজস্ব কোন মতামত নেই।